দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে রামলালার মূর্তি নিয়ে মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রবেশ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
সোনার মুদ্রা দিয়ে মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। গর্ভগৃহে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্য়পাল আনন্দীবেন পটেল, আরএসএস প্রধান মোহন ভগবত ও রাম মন্দিরের প্রধান পুজারী।
জনসভার পর, অযোধ্যায় রাম মন্দিরের ‘প্রাণ প্রতিস্থা’ অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্ট দের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান তথা এমডি মুকেশ অম্বানি, তাঁর স্ত্রী নীতা অম্বানি, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়া, তাঁর পূত্র এইচডি কুমারস্বামী, অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন প্রমুখ।
এক সময় কিছু লোক বলত, রাম মন্দির তৈরি হলে দেশে আগুন লেগে যাবে। এরা ভারতের সামাজিক ভাবের পবিত্রতাকে জানত পারেননি। রামলালার এই মন্দির নির্মাণ, ভারতীয় সমাজের শান্তি, ধৈর্য, সদ্ভাবের প্রতীক। এই নির্মাণ কোনও আগুন নয়, শক্তির জন্ম দিচ্ছে। আমি আজ ওই লোকদের বলব, নিজেদের ভাবনা ফের বিবেচনা করে দেখুন। উপলব্ধি করুন, রাম বিবাদ নয়, রাম সমাধান। রাম আগুন নয়, রাম শক্তি। রাম শুধু বর্তমান নয়, রাম চিরন্তন।
জীবন প্রবাহের মতো নিরন্তর বয়ে চলে রামরস। রামকথা অসীম। কিন্তু, রামের শিক্ষা সব জায়গায় এক। বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি আরও বলেন, এটা শুধু আমাদের বিজয় নয়, বিনয়েরও সময়। আমাদের ভবিষ্যৎ, আমাদের অতীতের থেকে সুন্ধর হতে চলেছে।
যখন প্রভু রাম সমুদ্রে সেতুবন্ধন করেছিলেন, সেই সময় কালচক্র বদলেছিল। আমি কাল সেখানে পুষ্পাঞ্জলি দিয়েছি। সেই সময় আমি উপলব্ধি করেছি, এবার আরও একবার কালচক্র বদলাবে। সুসময়ের দিকে এগিয়ে যাবে ভারত।